শুক্রবার, ২৫ জুলাই ২০২৫

সমুদ্রে ট্রলারডুবি, ৩ ঘণ্টা ভাসার পর ৭ জেলে উদ্ধার

প্রকাশিত: বুধবার, জুলাই ২, ২০২৫

কুয়াকাটার উপকূলবর্তী বঙ্গোপসাগরে একটি মাছ ধরার ট্রলার ডুবির ঘটনা ঘটেছে। বৈরী আবহাওয়ার মধ্যে মাছ শিকারে গিয়ে উত্তাল সমুদ্রে ঢেউয়ের তাণ্ডবে পরে এই ট্রলারটি। এরপর সাতজন জেলে সমুদ্রে ভাসতে থাকেন, প্রায় ৩ ঘণ্টা পরে স্থানীয় বাসিন্দাদের সহযোগিতায় সাগরে ভাসতে থাকা জেলেদের উদ্ধার করে ট্যুরিস্ট পুলিশ। বর্তমানে ডুবে যাওয়া ট্রলারটিকে সমুদ্রের কিনারে আনা হয়েছে।

বুধবার (২ জুলাই) দুপুরে পটুয়াখালীর কুয়াকাটা জিরো পয়েন্ট-সংলগ্ন বঙ্গোপসাগরের ৬-৭ কিলোমিটার গভীরে এ দুর্ঘটনা ঘটে। তবে এ ঘটনায় কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেন।

জেলেরা বলেন, ঝাউবন থেকে সকাল ৮টার দিকে গভীর সমুদ্রে মাছ ধরতে যাত্রা শুরু করি। কিন্তু সাগরে প্রচুর স্রোত আর ঢেউ থাকার কারণে হঠাৎ বড় বড় ঢেউ এসে পড়ে ট্রলারের উপর। সেকেন্ডের মধ্যে ট্রলারটি উল্টে যায়। কোনো মতে ট্রলারে থাকা লাইফ জ্যাকেট নিয়া ভেসে থাকি। কিছু লোক ভেসে থাকার কোনো সরঞ্জাম না পেয়ে ডুবন্ত ট্রলার ধরে ভেসে থাকেন। সবাই হাত নেরে সহযোগিতা চাই। তবে আশপাশে কোনো জেলেরা না থাকায় সহযোগিতা পাইনি। পরে টুরিস্ট পুলিশ কিনারা থেকে তুরফীনের মাধ্যমে আমাদের দেখতে পেয়ে ওয়াটার বাইটের মাধ্যমে আমাদের সবাইকে উদ্ধার করে। আর আমাদের ডুবে যাওয়া  মাছ ধরার সব সরঞ্জাম স্থানীয় জেলেরা নিয়ে আসেন।

বুধবার (২ জুলাই) দুপুরে পটুয়াখালীর কুয়াকাটা জিরো পয়েন্ট-সংলগ্ন বঙ্গোপসাগরের ৬-৭ কিলোমিটার গভীরে এ দুর্ঘটনা ঘটে। তবে এ ঘটনায় কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেন।

জেলেরা বলেন, ঝাউবন থেকে সকাল ৮টার দিকে গভীর সমুদ্রে মাছ ধরতে যাত্রা শুরু করি। কিন্তু সাগরে প্রচুর স্রোত আর ঢেউ থাকার কারণে হঠাৎ বড় বড় ঢেউ এসে পড়ে ট্রলারের উপর। সেকেন্ডের মধ্যে ট্রলারটি উল্টে যায়। কোনো মতে ট্রলারে থাকা লাইফ জ্যাকেট নিয়া ভেসে থাকি। কিছু লোক ভেসে থাকার কোনো সরঞ্জাম না পেয়ে ডুবন্ত ট্রলার ধরে ভেসে থাকেন। সবাই হাত নেরে সহযোগিতা চাই। তবে আশপাশে কোনো জেলেরা না থাকায় সহযোগিতা পাইনি। পরে টুরিস্ট পুলিশ কিনারা থেকে তুরফীনের মাধ্যমে আমাদের দেখতে পেয়ে ওয়াটার বাইটের মাধ্যমে আমাদের সবাইকে উদ্ধার করে। আর আমাদের ডুবে যাওয়া  মাছ ধরার সব সরঞ্জাম স্থানীয় জেলেরা নিয়ে আসেন।

ট্যুরিস্ট পুলিশ কুয়াকাটা রিজিয়নের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হাবিবুর রহমান বলেন, আমাদের সদস্যরা সৈকতে দায়িত্ব পালন করার সময় দুজন জেলেকে ভাসমান দেখে স্পিডবোট পাঠিয়ে তাদের উদ্ধার করে। পরে বাকি পাঁচজনকেও উদ্ধার করি আমরা।

এ বিষয়ে কুয়াকাটা নৌপুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ বিকাশ মন্ডল বলেন, স্থানীয় লোকজনের মাধ্যমে জানতে পেরে ওয়াটার বাইক ও ট্রলারের মাধ্যমে দুর্ঘটনাকবলিত সাত জেলেকে তীরে নিয়ে আসতে সক্ষম হই। তারা সবাই সুস্থ আছেন এবং সবাইকে পরিবারের কাছে পাঠানো হয়েছে। ট্রলারটির কিছু ক্ষতি হয়েছে, তবে সেটি উদ্ধার করতে সক্ষম হয়েছি।

আরো পড়ুন